চাঁদপুর মতলব দক্ষিণে নারী সংক্রান্ত জেরধরে যুব সমাজকে এলো পাতালি মারধোর ও টাকা লুট পাট দুই পক্ষের থানায় অভিযোগ

স্টাফ রিপোর্টার মোঃ তপছিল হাছানঃ
গত ৪ মেয়ে রাতে চাঁদপুর মতলব উপজেলায় নারায়নপুর ইউনিয়নে ৯নং ওয়ার্ডে রসুলপুর গ্রামের কিরন প্রধানের মেয়ে নাদিয়া আক্তারের সাথে দীর্ঘদিনের প্রেমের ফাদে ফেলে ও-ই পাশের বাড়ীর মপিজুল সরকারের বড় ছেলে অন্তরের সাথে প্রেমের সম্পর্ক আবদ্দ হয়। পরবর্তীতে একি বাড়ির সহপাঠী মিলে খাবার আয়োজন করা হয়। ঐ সময় নাদিয়ার বাবা এবং অন্তরের বাবা সহ এলাকার গুন্ডা বাহিনী নিয়ে আক্রমণ করে যুব সমাজের উপর এলোপাতালী মাইরধর করে দোকান ভাংচুর করা হয় এবং ২লক্ষ্য টাকা বসত ঘর থেকে নিয়ে যায়। হামলা কারিরা হলো কিরন প্রধান তার ছেলে নাদিম এবং তার চাচা হাসান প্রধান, রাসেল সরকার,সোহেল পাটওয়ারী,রুবেল পাটওয়ারী,সরিফ পাটওয়ারী এবং অন্তরের পিতা মফিজুল সরকার এবং তার ছোট ভাই হাসান তাদের পিতা লুপ্তেআলি সরকার ইন্দন দাতা হলো সাবেক মালেক চেয়ারম্যান এর ছোট ছেলে মিন্টু সরকার সমাজের ঐ দুশ্টিত কারির তাহার নেতৃত্বে ঐ ঘটনাটি পরিকল্পিত ভাবে হয়েছে বলে জানায়। এক দিকে সারা বিশ্বে মহামারী করোনা ভাইরাস আর অন্য দিকে সতর্কতা থাকা তোয়াক্কা না করে ৩য় পক্ষের উপর পরিকল্পিত ভাবে হামলা করে।
ভুক্তভোগী হলো ১/হামিদ সরকার বয়স ২৫ পিতা সানাউল্লাহ সরকার ২/ হামিম সরকার ২২ বয়স পিতা শাহিন সরকার ৩/কাইউম সরকার বয়স ২৪ পিতা সামেদ সরকার ৪/ রোমান বয়স ১৯ পিতা কাদির সরকার ৫/সুফিয়ান বয়স ২২ পিতা আম্বরালি। এ-ই নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে মতলব দক্ষিণ থানায় সাধারণ অভিযোগ ডাইরি করা হয়।
যুবসমাজকে চিকিৎসা সেবা দেওয়াকে কেন্দ্র করে মোজাম্মেল সরকারকে প্রকাশ্যে একের পর এক হুমকি ধামকি দিয়ে আছেন বলে অভিযোগ করেন মোজাম্মেল সরকার এমন অবস্থায় এলাকার মধ্য আতঙ্ক বিরাজ করছে এমনটাই জানায়। তৃতীয় পক্ষের, যুবকের অভিভাবকরা বলেন যে,
নাদিয়া আক্তারের পিতা কিরন প্রধানকে জিজ্ঞাসা বাদ করিলে তিনি বলেন,
অন্তরের পিতা মপিজুল সরকারের স্ত্রীকে জিজ্ঞাসা করিলে তিনি বলেন যে,
গত ৪ মেয়ে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতে আনুমানিক ১১ঃ৩০ মিনিটে নারায়নপুর ইউনিয়নে ৯ নং ওয়ার্ডে রসুল পুর গ্রামের র মধ্যে পূর্ব শত্রুতার কারনে নাদিয়া আক্তার‘র পিতা কিরন হাজী ও তাহার খালাতো ভাইয়ের ছেলের সাথে অন্তর এ-র সাথে প্রেমর বন্ধন হওয়াতে পূবের কিছু গোপণীয় তথ্য ফাস হওয়াতে কিছু যুব সমাজের মধ্যে বিষয়টি জানাজানি হলে কিরন হাজী ও তাহার খালাতো ভাই মফিজল দুই পক্ষ এক হয়ে ঐ যুবকদের কে এলোপাতালি হামলা করা হয়।
ঘটনা স্থলে গিয়ে এলাকার জনগনের কাছ থেকে জানা যায়,
মোঃ মফিজ কবিরাজ ৪০ বছর ধরে যাদু বিদ্যা শিক্ষা দিয়ে তিনি অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছে । কিন্তু কিরন প্রধানের পিতা দীর্ঘদিনের কাম্রুকাম্রিখা থেকে যাদু বিদ্যা শিখে এসে কিরন তাহার পিতার কাঁচ থেকে যাদু বিদ্যা শিখে বর্তমানে সমাজের মধ্যে কিরন যাদুগিরি করে সাধারণ মানুষের কাঁচ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে এবং তিনি অপকর্ম করে আসছেন বলেই এলাকার জনগন বলে জানায়। এ-ই সার্টিফিকেট কে দিয়েছে তা আমাদের জানা নেই।
যাদুগিরির বিষয়ে মতলব দক্ষিণ উপজেলা ভূমি সহকারিকমিশনার এ-র সাথে মোবাইল ফোনে বিষয়টি অবগত করিলে তিনি বলেন লিখিত অভিযোগের বিত্তিতে দেখার আশ্বাস দিয়েছে।