তথ্য চিত্রে এস কে সিরাজ,শ্যামনগর( সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি।
সুন্দরবনের কর্মরত জেলেদের সুন্দরবনে প্রবেশাধিকার বন্ধ থাকায় গত ১ জুন ২০২২ থেকে কাকড়া আহরোন বন্ধ রয়েছে।সরকারী নিদের্শনা মোতাবেক আগামী তিন মাস যাবত সুন্দরবনে কাকড়া আহরোন বন্ধ থাকবে। জেলেদের নিকট কাকড়া না পেয়ে হ্যাচারী মালিকরা পড়েছে বিপাকে।সুন্দরবনের গা ঘেষে গড়ে উঠেছে প্রায় দুই শতাধিক কাকড়া চাষ খামার। উপজেলার বুড়িগোয়ালীনীর রোন কালচার ফার্মের মালিক বলেন,
কাকড়া চাষীরা জেলেদের নিকট থেকে ৫০ থেকে ১৬০ গ্রামের ওজনের শক্ত কাকড়া ক্রয় করে খামারে ছেড়ে থাকে। একাকড়ার ওজন যখন ৭০ থেকে ২০০ গ্রাম খোসল পরিবর্তন করে নরম কাকড়ায় পরিনত হয় তখন খামারীরা এ কাকড়া দেশের মধ্যে ও বিদেশে রপ্তানী করে থাকে। স্থানীয় ইউপি মেম্বর আব্দুর রউফ বলেন, প্রায় দুশতাধিক কাকড়া খামারে কাজ করা স্থানীয় মুজুরী হিসাবে কয়েক হাজার দরিদ্র মানুষ কাজ না থাকায় মানবেতর জীবন যাপন করছে। তিনি দ্রুত সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। এদিকে বুড়িগোয়ালীনী ফরেষ্ট স্টেশন কর্মকর্তা নুরুল আমিন বলেন,সরকারী নিদের্শ অনুযায়ী সকর প্রকার সুন্দরবনে প্রবেশাধিকার বন্ধ রয়েছে ১ জুন থেকে।।
তথ্য চিত্রে এস কে সিরাজ,শ্যামনগর( সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি।
সুন্দরবনের কর্মরত জেলেদের সুন্দরবনে প্রবেশাধিকার বন্ধ থাকায় গত ১ জুন ২০২২ থেকে কাকড়া আহরোন বন্ধ রয়েছে।সরকারী নিদের্শনা মোতাবেক আগামী তিন মাস যাবত সুন্দরবনে কাকড়া আহরোন বন্ধ থাকবে। জেলেদের নিকট কাকড়া না পেয়ে হ্যাচারী মালিকরা পড়েছে বিপাকে।সুন্দরবনের গা ঘেষে গড়ে উঠেছে প্রায় দুই শতাধিক কাকড়া চাষ খামার। উপজেলার বুড়িগোয়ালীনীর রোন কালচার ফার্মের মালিক বলেন,
কাকড়া চাষীরা জেলেদের নিকট থেকে ৫০ থেকে ১৬০ গ্রামের ওজনের শক্ত কাকড়া ক্রয় করে খামারে ছেড়ে থাকে। একাকড়ার ওজন যখন ৭০ থেকে ২০০ গ্রাম খোসল পরিবর্তন করে নরম কাকড়ায় পরিনত হয় তখন খামারীরা এ কাকড়া দেশের মধ্যে ও বিদেশে রপ্তানী করে থাকে। স্থানীয় ইউপি মেম্বর আব্দুর রউফ বলেন, প্রায় দুশতাধিক কাকড়া খামারে কাজ করা স্থানীয় মুজুরী হিসাবে কয়েক হাজার দরিদ্র মানুষ কাজ না থাকায় মানবেতর জীবন যাপন করছে। তিনি দ্রুত সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। এদিকে বুড়িগোয়ালীনী ফরেষ্ট স্টেশন কর্মকর্তা নুরুল আমিন বলেন,সরকারী নিদের্শ অনুযায়ী সকর প্রকার সুন্দরবনে প্রবেশাধিকার বন্ধ রয়েছে ১ জুন থেকে।।