টাংগাইল প্রতিবেদক:
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আ.লীগের বর্তমান সভাপতির , ধনবাড়ী উপজেলা সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা, শ্রমিক নেতা,সাবেক সেনাসদস্য, বহুগুনে ঘুনান্তি ধনবাড়ী উপজেলার সয়া গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা হযরত আলী মিলিটারির (৭৫) বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠেছে।
বীর মুক্তিযোদ্ধা হযরত আলী মিলিটারির বিরুদ্ধে নাতনির বয়সি নবম শ্রেণির এক ছাত্রীকে জোর করে তুলে নিয়ে বিয়ে নোটারী পাবলিকে আটার বছর দেখিয়ে নিজের বয়স ৬২ দেখিয়ে স্কুল ছাত্রীর বাবার অনুমতি বিহীন বিবাহ করার অভিযোগ উঠেছে।
আলোচিত ঘটনাটি ঘটেছে টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে। উপজেলার মুশুদ্দি আফাজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী ওই কিশোরী একই ইউনিয়নের ঝোপনা পূর্বপাড়ার গ্রামের হতদরিদ্র অসহায় এক দিন মুজুরের মেয়ে মেয়ে। ঘটনাটি এলাকায় চঞ্চলের সৃষ্টি হয়েছে। ইতি মধ্যে এলাকায় আলোচনায় কেউ চেয়াম্যান এর বিচার চাচ্ছে। আবার কেও চেয়ারম্যান এর পক্ষ নিয়ে চেয়াম্যানকে বাহা বাহা দিচ্ছে। অন্য দিকে হতদরিদ্র অসহায় দিন মুজুরের পরিবার কে নানা ভাবে সমাজের মানুষ ঘ্রীনার চোখে চুন কালি মাখিয়ে যাচ্ছে। স্থানীয় লোকজন জানান,সাবকে এই ইউপি চেয়ারম্যান এত খারাপ তাহা আগে জানাছিল না। তিনি প্রায় একার প্রতিটি ছেলে মেয়ের আদার করতেন। তার মধ্য তিনি এমন কাম করে বসবেন তারা আমাদের জানা ছিল না। তার চরিত্র এত খারাপ আগে জানা ছিল না। তার বয়স মেয়ের বাবার বয়সের চেয়ে বেশী। তবে সাবেক এই চেয়াম্যান এর কঠিন বিচার দাবি করেন এলাকার মানুষ।
ঘটনাটি নিয়ে কিশোরীর বাবা ধনবাড়ী উপজেলার মুশুদ্ধি ইউপি চেয়ারম্যান বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়ে মেয়ে উদ্ধারের দাবি জানিয়েছেন কিন্ত ইউপি চেয়ারম্যান তার মেয়েকে উদ্ধার করার কারনে কিশোরীর বাবা গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ধনবাড়ী থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেন বলে স্থানীয় সাংবাদিকদের জানান। কিশোরীর বাবা আরও বলেন তার মেয়েকে ১৩ ফেব্রুয়ারি মুশুদ্দি আফাজ উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠান চলাকালে ক্যাম্পাস থেকে কৌশলে তার মেয়েকে তুলে অজানা স্থানে নিয়ে যান। অভিযুক্ত হযরত আলীর মোবাইল ফোনে কল করা হলে তিনি একটি মিটিংয়ে আছেন জানিয়ে সংযোগ কেটে দেন। বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন সংবাদ পত্রে সংবাদ প্রকাশ হয়েছে।